বাংলাদেশে সৌদি ফ্যামিলি ভিসিট ভিসা প্রসেসিং পদ্ধতিঃ- নিম্নলিখিত পরিবারিক সদস্যরা সৌদি ফ্যামিলি ভিসিট ভিসায় যেতে পারবেনঃ- স্ত্রী, সন্তান, মা, বাবা, শ্বশুর, শাশুড়ি, শ্যালক এবং শ্যালিকা। ফ্যামিলি ভিজিট ভিসার প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ- ১। ভিসা কপি [ইলেক্ট্রণিক ইণভাইটেশন লেটার]। ২। যাত্রীদের অরিজিনাল পাসপোর্ট। ৩। ছবি – ২ কপি। ৪। স্ত্রীর জণ্য- কাবিন নামা(আরবী আণুবাদ করে আইন ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সতত্যায়িত করতে হবে)। ৫। সন্তানদের জণ্য- জণ্মসণদ(আরবী আণুবাদ করে আইন ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সতত্যায়িত করতে হবে)। ৬। মা-বাবা, শ্বশুর-শাশুড়ি, শ্যালক শ্যালিকা এবং অণ্যাণ্য আত্নীয়-স্বজণের জণ্য ১০০ টাকা স্ট্যাম্পে রিলেশণশীপ সার্টিফিকেট দিতে হবে। ৭। সৌউদিতে অবস্থাণরত ব্যক্তির (যিনি ভীসা পাঠিয়েছেন) তার মেয়াদ কালীন আকামার স্ক্যান কপি/ফটোকপি। ৮। সৌউদিতে অবস্থাণরত ব্যক্তি (যিনি ভীসা পাঠিয়েছেন) তার মেয়াদ কালীন পাসপোর্ট এর স্ক্যান কপি/ফটোকপি। ৯। সৌদি দূতাবাস নির্ধারিত ভিসা চার্জ-৯৩০০/= (অগ্রিম প্রদান করতে হবে)। ১০। সৌদি দূতাবাস নির্ধারিত মেডিকেল ইন্স্যুরেন্স ফি। (মেডিকেল ইন্সুরেন্স ফি বয়স এর ভিত্তিতে আলাদা হয় এবং কোন কোন ক্ষেত্রে দেখা যায় একই বয়সের দুই ব্যক্তির আলাদা আলাদা ধরণের ফি হতে পারে। তাই মেডিকেল ফি অগ্রিম নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। ভিসা হওয়ার পর পাসপোর্ট ডেলিভারি নেওয়ার সময় মেডিক্যাল ইন্সুরেন্স ফি কত এসেছে তা জানা যায় ও মেডিক্যাল ইন্সুরেন্স ফি সম্পূর্ণ দেওয়ার পর পাসপোর্ট ডেলিভারি নেওয়া যাবে।) [উপরের তথ্যাবলি সৌদি দূতাবাস কর্তৃক সর্বশেষ প্রকাশিত (০৮-০৬-২০১৬ এবং ১৮-০৬-২০১৬) বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী বর্ণিত] বিস্তারিত তথ্য সৌদিতে ফ্যামিলি ভিসিট ভিসায় যাওয়ার যে সকল কাগজপত্র (ডুকোমেণ্ট) প্রয়োজন এবং কাগজপত্রের যে সকল বিষয়ের দিকে খেয়াল রাখতে হবে তা নিচে তুলে ধরা হলঃ- “”মনে রাখতে হবে, সৌদি দূতাবাসে কন্সুলারের অনুমোদন ব্যতীত কোন প্রকার ভুল, সংশোধন, পরিবর্তন, পরিবর্ধন, পরিমার্জনকৃত তথ্য সংবলিত পাসপোর্ট ও কাগজপত্র গ্রহণ যোগ্য নহে।”” প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের বিস্তারিতঃ- প্রশ্নঃ- সৌদি ফ্যামিলির সদস্যদের জন্য কফিল কে? উত্তরঃ- সৌদিতে অবস্থানরত বাঙালী ব্যক্তি যিনি কাজের উদ্দেশ্যে সৌদিতে গেছেন এখন তার নিজের ফ্যামিলির সদস্যদের নিতে চাচ্ছেন। ফ্যামিলির সদস্যদের জন্য কফীল হচ্ছেন ঐ বাঙালী ব্যক্তি। ১। ভিসা কপি (ইলেক্ট্রণিক ইণভাইটেশন লেটার)। -কফিল যখন সৌদিতে তার পরিবার নিয়ে যাওয়ার জন্য আবেদন করে এবং আবেদন পত্র অনুমোদন হলে সৌদি খারিজিয়া অফিস থেকে পরিবারের সদস্যদের সকল তথ্য সহ একটি কাগজ দেওয়া হবে এই কাগজটিকে ভিসা কপি বলে। লক্ষণীয়- কফিলেরনাম,ঠিকানা(শহরের)নাম,PROFESSION/RELEITION(সম্পর্ক,NATONALITY(জাতীয়তা)”বাংলাদেশি”,SAUDI MISSION -“ঢাকা” TYPE OF VISA- زيارة عائلية(FAMILY VISIT) এই কাগজে ভিসা নাম্বার (৭০০*******) ও কফিলের-বাংলাদেশি বক্তির আকামা নাম্বার (২১********) নাম্বারও থাকবে।}] ভিসা কপির নাম্বার ও আকামা নাম্বার দিয়ে -ভিসা কপি অবশ্যই অনলাইনে আসতে হবে ভিসা কপির সকল তথ্য কফীলের নাম আকামার সাথে (বানানসহ) মিল থাকতে হবে,কফীলের ঠিকানা (শহরের) নাম ঠিক থাকতে হবে। যিনি সৌদি যাবে তার নাম পাসপোর্ট এর সাথে (বানানসহ) মিল থাকতে হবে, PROFESSION/RELEITION(সম্পর্ক) ঠিক থাকতে হবে,NATONALITY (জাতীয়তা)-“বাংলাদেশি” আসতে হবে,SAUDI MISSION-“ঢাকা” আসতে হবে। TYPE OF VISA- زيارة عائلية(FAMILY VISIT) আসতে হবে। “”মনে রাখতে হবে-এই কাগজের উপর কোন প্রকার কাটা,ছেড়া, অনুমোদনহীন সংশোধন গ্রহণ যোগ্য নহে”” সাহায্যের জন্য অপর পৃষ্ঠায় ভিসা কপির একটি নমুনা ছবি দেয়া হল… ২। যারা সৌদিতে যাবে (যাদের নামে ভিসা এসেছে) তাদের অরিজিনাল পাসপোর্ট। ৩। ছবি – ২ কপি। -(সদ্য তোলা ল্যাব প্রিন্ট ২ কপি ছবি (ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা হতে হবে, চশমা পরা ছবি, কান ঢাকা ছবি, ঘোলা ছবি, মোবাইল এ তোলা ছবি গ্রহণ যোগ্য নয়)। ৪। যাত্রী যদি স্ত্রীর হয়- কাবিন নামা (আরবিতে অনুবাদ করে নোটারী, আইন ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সত্যায়িত করতে হবে সবকিছুর ফটোকপি জমা দিতে হবে)। লক্ষণীয়- -স্ত্রীর নাম – পাসপোর্ট, ভিসা কপি, কাবিন নামা, কফীলের(স্বামীর) পাসপোর্টে SPOUSE’S এর অংশ সব জায়গায় বানান সহ এক রকম থাকতে হবে। -কফীলের(স্বামীর)নাম- কাবিন নামা ও স্ত্রীর পাসপোর্টে স্বামীর(কফীলের), ভিসা কপিতে (স্বামীর)কফীলের নাম, আকামা কপিতে কফীলের(স্বামীর) নামের অংশ সব জায়গায় বানান সহ এক রকম থাকতে হবে এবং অন্যান্য তথ্যবলিও ঠিক থাকতে হবে। -কাবিন নামা বাংলায় হলে ভাল হয়। ৪। যাত্রী যদি সন্তান হয়- জণ্ম সনদ (আরবিতে অনুবাদ করে নোটারী, আইন ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সত্যায়িত করতে হবে সবকিছুর ফটোকপি জমা দিতে হবে)। লক্ষণীয়- -সন্তানদের নাম- পাসপোর্ট, ভিসা কপি, জণ্ম সনদে সব জায়গায় বানান সহ এক রকম থাকতে হবে। -সন্তানদের পিতার নাম- সন্তানদের পাসপোর্টে পিতার নামের অংশ, পিতার পাসপোর্ট নামের অংশ, ভিসা কপির কফীলের নামের অংশ, আকামায় কফীলের নামের অংশ এবং জণ্ম সনদে সব জায়গায় বানান সহ এক রকম থাকতে হবে। -সন্তানদের মায়ের নাম- সন্তানদের পাসপোর্টে মায়ের নামের অংশ, মায়ের পাসপোর্ট নামের অংশ, জণ্ম সনদে মায়ের নামের অংশ সব জায়গায় বানান সহ এক রকম থাকতে হবে এবং অন্যান্য তথ্যবলিও ঠিক থাকতে হবে। -জন্ম সনদ বাংলায় হলে ভাল হয়। ৫-১। যাত্রী যদি কফিলের “মা” হয়- মায়ের নামে ১০০ টাকার ষ্ট্যাম্প এ রিলেশনশিপ সার্টিফিকেট লাগবে (আরবিতে অনুবাদ করে নোটারী, আইন ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সত্যায়িত করতে হবে এবং অরিজিনাল কপি জমা দিতে হবে)। -মায়ের নাম- মায়ের নাম তার পাসপোর্টে,ভিসা কপি ও রিলেশনশিপ সার্টিফিকেটে সব জায়গায় বানান সহ এক রকম থাকতে হবে। -ছেলের (কফীলের) নাম- ছেলের(কফীলের) নাম ভিসা কপির কফীলের নাম, আকামায় কফীলের নাম এবং রিলেশনশিপ সার্টিফিকেটে বানান সহ এক রকম থাকতে হবে। -স্বামীর নাম- মায়ের পাসপোর্ট এ SPOUES’S NAME এর জায়গায় তার স্বামীর নাম, ভিসায় কফীলের পিতার নামের অংশ, আকামায় কফীলের পিতার নামের অংশ এবং রিলেশনশিপ সার্টিফিকেটে কফীলের পিতার নামের অংশ বানান সহ এক রকম থাকতে হবে। -রিলেশনশিপ সার্টিফিকেট ইংরেজিতে করতে হবে। ৫-২। যাত্রী যদি কফিলের “পিতা” হয়- পিতার নামে ১০০ টাকার ষ্ট্যাম্প এ রিলেশনশিপ সার্টিফিকেট লাগবে (আরবিতে অনুবাদ করে নোটারী, আইণ ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সত্যায়িত করতে হবে এবং অরিজিনাল কপি জমা দিতে হবে)। -পিতার নাম- পিতার নাম তার পাসপোর্টে,ভিসা কপি, ও রিলেশনশিপ সার্টিফিকেট,ভিসায় কফীলের পিতার নামের অংশ,আকামায় কফীলের পিতার নামের অংশ সব জায়গায় বানান সহ এক রকম থাকতে হবে। -ছেলের (কফীলের) নাম- ছেলের(কফীলের) নাম ভিসা কপির কফীলের নামের অংশ,আকামায় কফীলের নামের অংশ বানান সহ এক রকম থাকতে হবে। -স্ত্রীর নাম- পিতার পাসপোর্ট এ SPOUESE’S NAME এর জায়গায় তার স্ত্রীর নাম এবং রিলেশনশিপ সার্টিফিকেটে বানান ঠিক থাকতে হবে। -রিলেশনশিপ সার্টিফিকেট ইংরেজিতে করতে হবে। ৫-৩। যাত্রী যদি কফিলের “শ্বশুর” হয়- শ্বশুরের নামে ১০০ টাকার ষ্ট্যাম্প এ রিলেশনশিপ সার্টিফিকেট লাগবে (আরবিতে অনুবাদ করে নোটারী, আইণ ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সত্যায়িত করতে হবে এবং অরিজিনাল কপি জমা দিতে হবে)। -শশুড়ের নাম- শশুড়ের নাম তার পাসপোর্টে,ভিসা কপি,রিলেশনশিপ সার্টিফিকেটে ও স্ত্রীর পিতার নামের অংশ সব জায়গায় বানান সহ এক রকম থাকতে হবে। -জামাই (কফীলের) নাম- জামাই (কফীলের) নাম ভিসা কপির কফীলের নামের অংশ,আকামায় কফীলের নামের অংশ এবং রিলেশনশিপ সার্টিফিকেটে বানান সহ এক রকম থাকতে হবে। -রিলেশনশিপ সার্টিফিকেট ইংরেজিতে করতে হবে। ৫-৪। যাত্রী যদি কফিলের “শাশুড়ি” হয়- শাশুড়ির নামে ১০০ টাকার ষ্ট্যাম্প এ রিলেশনশিপ সার্টিফিকেট লাগবে (আরবিতে অনুবাদ করে নোটারী, আইন ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সত্যায়িত করতে হবে এবং অরিজিনাল কপি জমা দিতে হবে)। -শাশুড়ির নাম- শাশুড়ির নাম তার পাসপোর্টে, ভিসা কপি, রিলেশনশিপ সার্টিফিকেটে ও স্ত্রীর মাতার নামের অংশ সব জায়গায় বানান সহ এক রকম থাকতে হবে। -জামাই (কফীলের) নাম- জামাই (কফীলের) নাম ভিসা কপির কফীলের নামের অংশ,আকামায় কফীলের নামের অংশ এবং রিলেশনশিপ সার্টিফিকেটে বানান সহ এক রকম থাকতে হবে। -রিলেশনশিপ সার্টিফিকেট ইংরেজিতে করতে হবে। ৫-৫। শ্যালক এবং শ্যালিকার- জণ্ম সনদ এবং ১০০ টাকার ষ্ট্যাম্প এ রিলেশনশিপ সার্টিফিকেট লাগবে (আরবিতে অনুবাদ করে নোটারী, আইন ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সত্যায়িত করতে হবে এবং অরিজিনাল কপি জমা দিতে হবে)। -শ্যালক ও শ্যালিকার নাম- শ্যালক ও শ্যালিকার নাম পাসপোর্ট,ভিসা কপিতে, জণ্ম সনদে ও রিলেশনশিপসার্টিফিকেটে নামের অংশ বানান সহ এক রকম থাকতে হবে। -শ্যালক ও শ্যালিকার পিতা-মাতার নাম- শ্যালক ও শ্যালিকার জণ্ম সনদে ও রিলেশনশিপ সার্টিফিকেটে,শ্যালক ও শ্যালিকার পিতা-মাতার পাসপোর্ট এ নামের অংশ বানান সহ এক রকম থাকতে হবে। -কফীলের নাম- ভিসা কপি,আকামা কপিতে ও রিলেশনশিপ সার্টিফিকেটে কফীলের নাম বানান সহ এক রকম থাকতে হবে। -রিলেশনশিপ সার্টিফিকেট ইংরেজিতে করতে হবে। ৬। সৌউদিতে অবস্থাণরত ব্যক্তির (যিনি ভীসা পাঠিয়েছেন) তার মেয়াদ কালীন আকামার স্ক্যান কপি/ফটোকপি। -সৌউদিতে অবস্থাণরত ব্যক্তি (কফিল – যিনি ভীসা পাঠিয়েছেন) তার মেয়াদ কালীন আকামার পরিষ্কার স্ক্যান কপি/ফটোকপি। ৭। সৌউদিতে অবস্থাণরত ব্যক্তি (কফিল-যিনি ভীসা পাঠিয়েছেন) তার মেয়াদ কালীন পাসপোর্ট এর স্ক্যান কপি/ফটোকপি। -সৌউদিতে অবস্থাণরত ব্যক্তি (কফিল- যিনি ভীসা পাঠিয়েছেন) তার মেয়াদ কালীন পাসপোর্ট এর পরিষ্কার ফটোকপি। ৯। সৌদি দূতাবাস নির্ধারিত ভিসা চার্জ-৯৩০০/=। ১০। সৌদি দূতাবাস নির্ধারিত মেডিকেল ইন্স্যুরেন্স ফি। (মেডিকেল ইন্সুরেন্স ফি বয়স এর ভিত্তিতে আলাদা হয় এবং কোন কোন ক্ষেত্রে দেখা যায় একই বয়সের দুই ব্যক্তির আলাদা আলাদা ধরণের ফি হতে পারে। তাই মেডিকেল ফি অগ্রিম নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। ভিসা হওয়ার পর পাসপোর্ট ডেলিভারি নেওয়ার সময় মেডিক্যাল ইন্সুরেন্স ফি কত এসেছে তা জানা যায় ও মেডিক্যাল ইন্সুরেন্স ফি সম্পূর্ণ দেওয়ার পর পাসপোর্ট ডেলিভারি নেওয়া যাবে।) [উপরের খরচের তথ্যাবলি সৌদি দূতাবাস কর্তৃক সর্বশেষ প্রকাশিত (০৮-০৬-২০১৬ এবং ১৮-০৬-২০১৬)বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী বর্ণিত] বিশেষ অনুরোধপ্রিয় প্রবাসি ভাই/বোনেরা যারা সৌদিতে তাদের পরিবার নিতে চাচ্ছেন তারা কক্ষনই সৌদিতে অগ্রিম বাসা ভাড়া করবেন না এবং প্লেন এর টিকেট কাটবেন না। কারন, আপনার ফ্যামিলিকে সৌদি দূতাবাস ভিসা দিবে কি/দিবে না আপনি আগে কি করে জানেন? যদি কোন কারনে সৌদি দূতাবাস আপনার ফ্যামিলিকে ভিসা না দিল অথবা ভিসা দিতে দেরি করল তখন আপনার বাসা ভাড়ার টাকা অথবা প্লেন এর টিকেটের টাকা টাই নষ্ট হল। অতএব, বাংলাদেশে সৌদি দূতাবাস থেকে আপনার ফ্যামিলির সদস্যরা ভিসা পাওয়ার পর সৌদিতে বাসা ভাড়া করা এবং প্লেন এর টিকেট কাটাই শ্রেয়। দৃষ্টি আকর্ষণ-আমরা সকলেই জানি, সৌদি দুতাবাসের কোন লিখিত আইন নেই। সৌদি দূতাবাস বাংলাদেশে অবস্থানরত সৌদি দূত ও সৌদি কন্সুলার এর নির্ধারিত মৌখিক আইন দ্বারা পরিচালিত হয়ে থাকে। এবং ধারাবাহিক নিয়ম কানুন এর মাঝে যে কোন সময় যে কোন ধরনের পরিবর্তন সৌদি দূতাবাস আনতে পারে। এ ক্ষেত্রে সৌদি দূতাবাস অথবা কন্সুলার কারও নিকট জবাব দিহি করতে বাধ্য নহে। -সৌদি দূতাবাস পূর্বে ভিসার জন্য প্রতিদিন জামাকৃত পাসপোর্ট প্রতিদিন ভিসা প্রদান/ফেরত দিয়ে দিত। কিন্তু বর্তমানে এই অবস্থার কিছুটা পরিবর্তন করেছে। তারা বর্তমানে প্রতিদিন জমা নেয় কিন্তু সপ্তাহে ২/৩ দিন ডেলিভারি দেয়। কোন কোন সময় ভুল ধরা পরলে ২১ দিন পর্যন্ত পাসপোর্ট আটকিয়ে রাখতে পারে। এ ক্ষেত্রে ভয় পাওয়ার কিছু নেই শুধু ধৈর্য সহকারে অপেক্ষা করতে হবে। -উপরের তথ্যাবলিতে যে কোন সময় যে কোন পরিবর্তন আসতে পারে। তথ্যে কোন পরিবর্তন সাধিত হলে যাত্রীদের নতুন তথ্য অনুযায়ী নতুন তথ্য অনুযায়ী কাজ সম্পাদন করতে হবে। এমতাবস্থায় কেউ পুরনো তথ্য অনুযায়ী কাজ করলে প্রকাশক/কতৃপক্ষ দায়ী নয়। (সহযোগিতার জন্য সকলকে একান্ত ধন্যবাদ জানাচ্ছি)