বাংলাদেশে বিজনেস ভিজিট/কমার্শিয়াল ভিজিট প্রসেসিং এর পদ্ধতিঃ-
বাংলাদেশ হতে যারা ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে সৌদিতে যান তাদের জন্য এই ভিসা।এই ভিসা মূলত সৌদিয়ান ব্যবসায়ী অথবা কোম্পানির তরফ হতে বাংলাদেশী ব্যক্তিকে পাঠানো হয়ে থাকে।
বিজনেস ভিজিট/কমার্শিয়াল ভিজিট এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ-
১। অরিজিনাল পাসপোর্ট (যিনি সৌদি যাবেন ব্যবসায়ের উদ্দেশ্যে সৌদি যাবেন তার পাসপোর্ট)। ২। ভিসা কপি (ইলেকট্রনিক ইনভাইটেশন লেটার)। ৩। ছবি- ২ কপি।(ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা হতে হবে এবং চশমা ব্যতীত ছবি হতে হবে)। ৪। সৌদি ব্যবসায়ীর (কফিলের) ট্রেড লাইসেন্স এর ফটোকপি লাগবে। ৫। সৌদি কফিলের মেয়াদ কালিন পতাকা কপির ফটোকপি লাগবে। ৬। যাত্রীকে ভিসা চাহিয়া আরবিতে আবেদন পত্র জমা দিতে হবে । ৭। বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্স আরবিতে অনুবাদ করে আইন ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হতে সত্যায়িত করে ফটোকপি জমাদিতে হবে। ৮। আইডি কার্ড এর ফটোকপি (আরবিতে অনুবাদ করে আইন ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় হতে সত্যায়িত করে ফটোকপি জমাদিতে হবে)। ৯। ভিসা ফী নিয়ম মতাবেক অগ্রিম প্রদান করতে হবে ১০। মেডিক্যাল ইনস্যুরেন্স ফী।
)মেডিকেল ইন্সুরেন্স ফী বয়স এর ভিত্তিতে আলাদা হয় এবং এটি সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এর অনুমোদিত সফটওয়্যার (https://enjazit.com.sa/) এর মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়। তাই মেডিকেল ফী অগ্রিম নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। ভিসা হওয়ার পর পাসপোর্ট ডেলিভারি নেওয়ার সময় মেডিক্যাল ইন্সুরেন্স ফি কত এসেছে তা জানা যায় ও মেডিক্যাল ইন্সুরেন্স ফী সম্পূর্ণ দেওয়ার পর পাসপোর্ট ডেলিভারি নেওয়া যাবে। ইন্সুরেন্স ফী সিস্টেম টি চালু হয়েছে ১৮-০৬-২০১৬ তারিখে)
১১। পাসপোর্ট সহ সকল কাগজপত্র সরাসরি সৌদি ভিসা ইনফরমেশন এন্ড সার্ভিস সেন্টার (মেসার্স. জিটকো বিডি সার্ভিস) এ জমা দিতে হবে।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ- সৌদি দূতাবাস এর কন্সুলার এর অনুমোদন ব্যতীত কোন প্রকার ভুল তথ্য সংবলিত পাসপোর্ট এবং কাগজপত্র জমা দেয়া যাবে না।